বৈষমের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। মাসিক টিফিন ভাতা ২০০ টাকা! মানে দৈনিক ৬.৬৬ টাকা। বর্তমান বাজারে এক কাপ চায়ের দাম ১০ টাকার বেশি। সেখানে ৬.৬৬ টাকা দিয়ে কি করবেন? এমন হাস্যকর টিফিন ভাতা কেউই চায় না। তাই, হয় সম্মানজনক ভাতা দেওয়া হোক, না হয় এই ভাতা দেওয়া বন্ধ করা হোক। এমন মন্তব্যই জুড়ে ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন চৌধুরী রিন্টু।
আবুল কাশেম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক জনাব মনিরুল হক বসুনীয়া নিম্নরূপ আবেদন করেছেন।
বরাবর,
উপজেলা শিক্ষা অফিসার
রাজারহাট, কুড়িগ্রাম।
মাধ্যম: যথাযথ কর্তৃপক্ষ।
বিষয়: টিফিন ভাতা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে।
জনাব,
যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী আমাকে প্রদেয় মাসিক টিফিন ভাতা ২০০/- (দুইশত) টাকা যা গড়ে প্রতিদিনে প্রায় ৬.৬৬/- (ছয় টাকা ছেষট্টি পয়সা) হারে দেয়া হয়, তা আমি ব্যক্তিগত কারণে প্রত্যাহারের আবেদন জানাচ্ছি।
অতএব, আমার মাসিক ভাতা থেকে প্রদেয়া টিফিন ভাতা প্রত্যাহারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে আপনার নেক মর্জি হয়।
নিবেদক,
(মনিরুল হক বসুনীয়া)
সহকারি শিক্ষক
আবুল হাশেম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
তারিখ: ০৫/০৩/২০২০
টিফিন ভাতা প্রত্যাহারের আবেদন প্রেরণের মাধ্যমে ক্ষোপ প্রকাশ: ডাউনলোড
প্রশ্নোত্তর পর্ব
প্রশ্ন: টিফিন ভাতা কি সরকারি বৃদ্ধি করবে না?
উত্তর: বারবার বৃদ্ধির আলোচনা আসলেও এখনও পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়নি।