সঞ্চয়পত্র ২০২৩ । আপনার কষ্টে উপার্জিত অর্থপরিবার সঞ্চয় পত্রে বিনিয়োগ করুন

যারা কায়িক বা মানসিক পরিশ্রম করতে অক্ষম বা অতিরিক্ত সময় নেই বিনিয়োগ করে আয় করার তাদের জন্য উপযুক্ত বিনিয়োগ খাত হচ্ছে পরিবার সঞ্চয় পত্র।

  • এটি ডাকঘর বা সোনালি ব্যাংক হতে কিনে নিতে পারেন।
  • নিচের ওয়ার্ড ফাইলে দেওয়া ফরমটি পূরণ করে চলে যান ডাকঘরে।
  • এটি সাধারণত মহিলা অথবা স্ত্রীর নামে নিতে পারেন।
  • এতে ১,০০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করলে প্রতি মাসে ভ্যাট-ট্যাক্স বাদে ৯১২ টাকা পাওয়া যায়।
  • এখান থেকে ফরম পূরণ করে নমিনির স্বাক্ষর নিয়ে নিতে পারেন তাতে নমিনিকে নিয়ে যেতে হবে না।
  • ফরম ডাকঘরে অনেক সময় সহজলভ্য নয় তাই ডাউলোড করে নিতে পারেন।

ফরম সংগ্রহ করতে: ডাউনলোড

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর

পরিবার সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের ফরম

০১। ক্রেতার নাম———————————————————————————————————————————
০২। ক্রেতার ঠিাকানাঃ (ক) স্থায়ী ঠিকানাঃ ———————————       (খ) বর্তমান ঠিকানাঃ ———————————
—————————————————–                   —————————————————-
—————————————————–           —————————————————-
টেলিফোন নম্বর: ———————————–       মোবাইল নম্বর: —————————————

০৩। ক্রেতার ধরন ও লিঙ্গ (√ চিহ্ন দিন)‍‍‌

০৪। (ক) ক্রেতার জন্ম তারিখঃ                                 (খ) জাতীয় পরিচয় পত্র/পাসপোর্ট/জন্ম নিবন্ধন নম্বর  —————————————-

০৫। মোট কত টাকার সঞ্চয়পত্র ক্রয় করিতে ইচ্ছুকঃ টাকা (অংকে): —————————————————————————–

(কথায়): ——————————————————————————-
০৬। পরিশোধের ধরণঃ নগদ/চেক নং ——————————— তারিখ : ——————— ব্যাংক :———————————-

০৭। নমিনী মনোনয়ন সংক্রান্ত: নমিনীর নাম ও ঠিকানা:

নমিনীর নাম ও ঠিকানা:
(১) নাম:——————————— সম্পর্ক: ————–   টাকার পরিমাণ:—————-
(ক) স্থায়ী ঠিকানা:———————–     (খ) বর্তমান ঠিকানা——————————–         ১।
————————————           ——————————————–
নমিনীর জন্ম তারিখ:
(২) নাম:——————————— সম্পর্ক: ————–   টাকার পরিমাণ:———— ২।
(ক) স্থায়ী ঠিকানা:———————–     (খ) বর্তমান ঠিকানা———————————-
————————————–             ———————————————–
নমিনীর জন্ম তারিখ:

০৮। এই মর্মে অংগীকার করিতেছি যে, আমি/আমরা সর্বোচ্চ ক্রয়সীমার অতিরিক্ত সঞ্চয়পত্র ক্রয় করি নাই।         ১।
ক্রয়সীমার অতিরিক্ত সঞ্চয়পত্র ক্রয় করিয়া থাকিলে উক্ত সঞ্চয়পত্রের কোন মুনাফা প্রাপ্য হইব না।
আমি/আমরা সংশিস্নষ্ট সঞ্চয়পত্রের বিধি-বিধান মানিয়া চলিতে বাধ্য থাকিব।                                       ২।

তারিখঃ ————————                                                                         ক্রেতার স্বাক্ষর অথবা বৃদ্ধাংগুলির ছাপ

প্রাপ্তি স্বীকার/সনাক্তকরণ রশিদ(ব্যাংক/ডাকঘর/সঞ্চয় ব্যুরো পূরণ করবে)

ইস্যু মূল্য             সঞ্চয়পত্রের ক্রমিক নং

ইস্যু অফিসের ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের
সীলমোহর ও তারিখ            স্বাক্ষর ও সীল

[অপর পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য]

(ব্যাংক/ডাকঘর/সঞ্চয় ব্যুরো পূরণ করবে)
০৯। সঞ্চয়পত্রের বিবরণঃ

মূল্যমান সঞ্চয়পত্রের ক্রমিক নং সংখ্যা টাকার পরিমাণ

মোট ইস্যুকৃত সঞ্চয়পত্রের সংখ্যা ……………………… ও  টাকার পরিমাণ ……………………………………………………………

১০। বর্ণিত সঞ্চয়পত্র বুঝিয়া পাইলাম।

তারিখঃ                                                                                                   ক্রেতার স্বাক্ষর/ বৃদ্ধাংগুলির ছাপ

১১। স্থানান্তর, হস্তান্তর, ডুপ্লিকেট রশিদ ইস্যু ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত তথ্যসমূহঃ

তারিখ ও সীলমোহরইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………..

এই রশিদটি সঞ্চয়পত্রের সহিত না রাখিয়া পৃথকভাবে যত্নসহকারে রাখা বাঞ্ছনীয়।
তবে মুনাফা উত্তোলন ও মূল ভাঙ্গানোর সময় প্রদর্শন করিতে হইবে।

admin

আমি একজন সরকারী চাকরিজীবি। দীর্ঘ ৮ বছর যাবৎ চাকুরির সুবাদে সরকারি চাকরি বিধি বিধান নিয়ে পড়াশুনা করছি। বিএসআর ব্লগে সরকারি আদেশ, গেজেট, প্রজ্ঞাপন ও পরিপত্র পোস্ট করা হয়। এ ব্লগের কোন পোস্ট নিয়ে বিস্তারিত জানতে admin@bdservicerules.info ঠিকানায় মেইল করতে পারেন।

admin has 2993 posts and counting. See all posts by admin

One thought on “সঞ্চয়পত্র ২০২৩ । আপনার কষ্টে উপার্জিত অর্থপরিবার সঞ্চয় পত্রে বিনিয়োগ করুন

  • পারিবারিক সন্চয় পত্র মাননীয় মানবতার” মা ”
    প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের একটি প্রকল্প। এই প্রকল্প থেকে
    অনেকে আজো সংসারের ব্যয় নির্বাহ করেন। বেশির ভাগ ক্রেতাই নিরুপায় মহিলারা। মাননীয় মানবতার “মা”
    প্রধান মন্ত্রী মহোদয়কে এই প্রকল্পের জন্য কৃতজ্ঞতা
    জানায়। তবে সাবেক এক অর্থ মন্ত্রী মহোদয় একটি
    থিওরি দিয়েছিলেন যে ” এই প্রকল্পের লাগাম টেনে ধরবে
    এবং সরকারের ঋণের বোঝা কমবে “” আমি জানি না
    অর্থনীতির কোন চ্যাপটারে এই থিওরি আছে যে সন্চয় পত্র এর মুনাফা কমিয়ে দিলে সরকারের ঋণের বোঝা
    ও কমে যাবে। এইটা হতে পারে সরকারের ব্যয় কমবে।
    সরকার তো ঋণ এইখান থেকে হউক বা অন্য খান থেকে
    নিবেই। কিন্তু কতাহচ্ছে সন্চয় পত্র থেকে সরকার ঋণ
    নেয়া মানে, বিশাল এক জনগোষ্ঠীকে তাদের সংসার
    চালানোর জন্য পরোক্ষ ভাবে সাহায্য করা। কারণ
    পারিবারিক সন্চয় পত্রধারীদের একমাত্র অবলম্বন এই
    সন্চয় পত্রের মুনাফা। দ্রব্যমূল্যর দাম বেড়েছে, কিন্তু
    সন্চয় পত্রের মুনাফা কমেছে। অসংখ্য পরিবারের আয়
    কমেছে মানে প্রত্যক্ষভাবে সরাসরি তাদের মাথা পিছু আয় কমেছে। ( গড়ে নই) GDP যে হারে বেড়েছে,, তার
    ভিতর কিন্তু একটি জনগোষ্ঠী যার শুধু সন্চয় পত্রের
    মুনাফার ওপর নির্ভর, তারা বাড়তি GDP এর ভিতর
    Count করা যায় না। কিন্তু গড় হিসেবে Count কর
    হয়েছে। যাক আজ এইটুকুই থাক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *