প্রতিবন্ধী সন্তানের পেনশন প্রাপ্যতা ২০২৪ । পিতা বা মাতার মৃত্যুর পর আজীবন পেনশন পাবেন

সরকারি কর্মচারীগণের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০ এর অনুচ্ছেদ ৩.০৩ (ক) কোনো সরকারি কর্মচারীর প্রতিবন্ধী সন্তান যদি দৈহিক বা মানসিক অসামর্থের কারণে স্থায়ীভাবে আংশিক বা সম্পূর্ণ কর্মক্ষমতাহীন হইয়া উপার্জনে অক্ষম হন তবে তিনি নিম্নবর্ণিত শর্তে আজীবন পারিবারিক পেনশন প্রাপ্য হইবেন:

শর্তাবলী:

(১) সরকারি কর্মচারীর প্রতিবন্ধী সন্তানের প্রতিবন্ধী হিসাবে সমাজ সেবা অধিদপ্তরের নিবন্ধন এবং পরিচয়পত্র থাকিতে হইবে;

(২) কোনো কর্মচারীর প্রতিবন্ধী সন্তান থাকিলে তিনি চাকরিরত অবস্থায় কিংবা পেনশন ভোগরত অবস্থায় উক্ত প্রতিবন্ধী সন্তানের বিষয়ে উপযুক্ত দলিল-দস্তাবেজসহ তাহার নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষকে অবহিত করিবেন;

(৩) কর্মচারীর প্রতিবন্ধী সন্তান দৈহিক বা মানসিক অসমার্থ্যের কারণে স্থায়ী ভাবে আংশিক বা সম্পূর্ণ কর্মক্ষমতাহীন ও উপার্জনে অক্ষম মর্মে সরকার কর্তৃক এতদুদ্দেশ্যে গঠিত মেডিকেল বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র দাখিল করতে হবে।

(৪) পেনশনারের প্রতিবন্ধী সন্তান/সন্তানগণ প্রতিবন্ধী কোটায় সরকারি চাকরি করিলে পিতা/মাতার উত্তরাধিকারী হিসাবে তিনি/তাহারা আজীন পারিবারিক পেনশন প্রাপ্য হইবেন না।

(৫) কর্মচারীর মৃত্যুর পর তাহার প্রতিবন্ধী সন্তান আজীবন পারিবারিক পেনশন ভোগের অধিকারী হইলে উক্ত সন্তান নিজে বা তাহার পক্ষে তাহার পরিবারের কোনো সদস্য বা আত্মীয়কে তাহার পিতা /মাতার নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রতিবন্ধীতার নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র, উত্তরাধিকার সনদপত্র, তাহার পিতা/মাতার পেনশন মঞ্জুরির আদেশ এবং পিপিওসহ আবেদন করিতে হইবে;

(৬) কর্মচারীর পারিবারিক পেনশন ভোগের যোগ্য সদস্যের মৃত্যুর পর একবার পারিবারিক বন্ধ হইলে পরবর্তীতে শুধু প্রতিবন্ধীতার দাবীতে উক্ত পারিবারিক পেনশন পুনরায় চালু করা যাইবে না; এবং

(৭) কর্মচারীর প্রতিবন্ধী সন্তানের পেনশন প্রাপ্যতার বিষয়ে উক্ত কর্মচারীর নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলিয়া গণ্য হইবে।

প্রতিবন্ধী সন্তানের পেনশন প্রাপ্যতা ২০২৪ । পিতা বা মাতার মৃত্যুর পর আজীবন পেনশন পাবেন

সরকারি কর্মচারীগণের পেনশন সহজীকরণ আদেশ, ২০২০: ডাউনলোড

admin

আমি একজন সরকারী চাকরিজীবি। দীর্ঘ ৮ বছর যাবৎ চাকুরির সুবাদে সরকারি চাকরি বিধি বিধান নিয়ে পড়াশুনা করছি। বিএসআর ব্লগে সরকারি আদেশ, গেজেট, প্রজ্ঞাপন ও পরিপত্র পোস্ট করা হয়। এ ব্লগের কোন পোস্ট নিয়ে বিস্তারিত জানতে admin@bdservicerules.info ঠিকানায় মেইল করতে পারেন।

admin has 2996 posts and counting. See all posts by admin

10 thoughts on “প্রতিবন্ধী সন্তানের পেনশন প্রাপ্যতা ২০২৪ । পিতা বা মাতার মৃত্যুর পর আজীবন পেনশন পাবেন

  • আমার বাবা প্রতিবন্ধি আমার সেনাবহিনীতে ৫ফুট ৫ ইনচিয়ে হবে

  • বাবা কি করতেন?

  • আমার পিতার মৃত্যুর পর আমার মাতা পেনশন পান এবং আমার মা ও মারা যান প্রায় এক মাস হইছে। আমার এক প্রতিবন্ধী বোন আছে ।এবং তার প্রতিবন্ধী কাড আছে কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে যে আমাদের উপজেলা পেনশন অফিসে গিয়েছি তারা বলে আপনার বাবা যে ডিপার্টমেন্টে চাকরি করত সেই ডিপার্টমেন্টে যান ।এখন আপনি আমাকে একটা পন্থা বলে দে কিভাবে আমার প্রতিবন্ধী বনের নামে পেনশন টা করতে পারি । এবং কোথায় যেতে হবে তার ঠিকানা টা বলুন তাহলে আমি খুব উপকৃত হব আমার ফোন 01815544305

  • এটিই নিয়ম। আপনার বাবা যে অফিস থেকে পেনশনে গিয়েছেন। অর্থাৎ শেষ কর্মস্থলে আপনার বোনকে নিয়ে চলে যান। তারাই কাগজপত্র সব রেডি করে দিবেন। প্রতিবন্ধী সার্টিফিকেট অবশ্যই নিয়ে যাবে। পারিবারিক পেনশন পেতে পেনশনভোগীর মৃত্যু হইলে পারিবারিক পেনশনে যে কাগজপত্র লাগে।

  • আমার পিতা ২০১৬ সালে মারা গেছে,সরকার মৃত:সরকারী কর্ম কর্তা কর্মচারীর প্রতীবন্ধী ছেলেমেয়েদের পারিবারিক পেনশান সহজীকরন আইন২০২০ .৩.০৩ তে সরকার বলেছেন সরকারী কর্ম কর্তা কর্মচারীরচাকুরী করা অবস্থায় বা পেনশনরত অবস্থায় প্রতীবন্ধী সন্তান/মেয়ে থাকিলে লিখিত ভাবে উদ্ধতন কর্মকর্তাকে জানাইতে হবে

  • হ্যাঁ। যদি উল্লেখ নাও করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা প্রমানক সহকারী উপস্থিত হলে কর্তৃপক্ষ অবশ্যই বিবেচনা করে দেখবেন।

  • আমি মিঠু পাল,পিতা-মৃত: মাষ্ঠার দুলাল চন্দ্র পাল,মাতা-মৃত:মমতা পাল,গ্রাম-ঈদগাঁও পাল পাড়া,কক্সবাজার। আমার পিতা একজন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন ২০১‘৬ সালে মৃতু বরন করেন মা ২০২৩ সালে মৃতু: বরন করেন, আমার বাবা পেনশনরত অবস্থায় ২০১৪সালে জেলা শিক্ষা অফিসারকে আমার প্রতীবন্ধতা নিয়ে দরখাস্ত করেন এবং উত্তরাধিকারী দেন কারন আমার সমাজ কল্যান অফিসের কাগজ পত্রাদি আসতে দেরী হয়।আমার পেনশন রত অবস্থায় সমাজ কল্যান অফিসের কাগজ পত্রাদি উপজেলা শিক্ষা অফিসারের নিকট জমা করেন।অামার মায়ের মৃতুর পর আমার পারিবারিক পেনশন পাওয়ার নিমিত্তে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সুপারিশ,জেলা শিক্ষা অফিসারের সুপারিশ,সিভিল সার্জ নের সুপারিশ,সংসদ সদস্য ও চীফহুইফ মহোদয়ের সুপারিশ জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যাস অফিসে জমা করি ।জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যাস অফিসার (যার উপর দায়িত্ব)দেওয়া হয়েছে উনি আমাকে যখন মাসের মাস ঘুরাচ্ছেন আমি বাধ্য হয়ে সরকারী অনলাইনে অভিযোগে অভিযোগ কার ঐ অফিসার মহোদয় টেলা খেয়ে আমার ঐ সুপারিশগুলো পেনশনারীর পেনশন সংক্রান্ত কোন কাগজ পত্রাদি পাওয়া যাচ্ছে না বলে ফাইলটা হবে না বলে জেলা শিক্ষা অফিসে পাঠিয়ে দিয়েছে এখন আমি কি করতে পারি একটু পরামর্শ দিবেন। জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যাস অফিসারের নাম-জনাব নুরুল ইসলাম,মোবাইল নং-01817731878,আমার প্রতিনিধির মোবাইল নং-01835966044।

  • জেলা শিক্ষা অফিসে কপি পাবেন। কোন কাগজপত্র ফরওয়ার্ড করার সময় অফিস কপি রেখে দেয় সেটি সংগ্রহ করুন। আরেকটি কথা আপনি সরকারি অফিসে কিছু জমা দিলে অবশ্যই প্রাপ্তি স্বীকার পত্র গ্রহণ করবেন।

  • আমি মিঠু পাল,পিতা-মৃত: মাষ্ঠার দুলাল চন্দ্র পাল,মাতা-মৃত:মমতা পাল,গ্রাম-ঈদগাঁও পাল পাড়া,কক্সবাজার। আমার পিতা একজন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন ২০১‘৬ সালে মৃতু বরন করেন মা ২০২৩ সালে মৃতু: বরন করেন, আমার বাবা পেনশনরত অবস্থায় ২০১৪সালে জেলা শিক্ষা অফিসারকে আমার প্রতীবন্ধতা নিয়ে দরখাস্ত করেন এবং উত্তরাধিকারী দেন কারন আমার সমাজ কল্যান অফিসের কাগজ পত্রাদি আসতে দেরী হয়।আমার পেনশন রত অবস্থায় সমাজ কল্যান অফিসের কাগজ পত্রাদি উপজেলা শিক্ষা অফিসারের নিকট জমা করেন।অামার মায়ের মৃতুর পর আমার পারিবারিক পেনশন পাওয়ার নিমিত্তে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সুপারিশ,জেলা শিক্ষা অফিসারের সুপারিশ,সিভিল সার্জ নের সুপারিশ,সংসদ সদস্য ও চীফহুইফ মহোদয়ের সুপারিশ জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যাস অফিসে জমা করি ।জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যাস অফিসার (যার উপর দায়িত্ব)দেওয়া হয়েছে উনি আমাকে যখন মাসের মাস ঘুরাচ্ছেন আমি বাধ্য হয়ে সরকারী অনলাইনে অভিযোগে অভিযোগ কার ঐ অফিসার মহোদয় টেলা খেয়ে আমার ঐ সুপারিশগুলো পেনশনারীর পেনশন সংক্রান্ত কোন কাগজ পত্রাদি পাওয়া যাচ্ছে না বলে ফাইলটা হবে না বলে জেলা শিক্ষা অফিসে পাঠিয়ে দিয়েছে এখন আমি কি করতে পারি একটু পরামর্শ দিবেন। ,মোবাইল নং-01817731878,আমার প্রতিনিধির মোবাইল নং-01835966044 প্রাপ্তি স্বিকার পত্র আমার আছে এগুলো নিয়ে কোথায় যাব বা কার কাছে যাব জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যাস অফিসারের নাম-জনাব নুরুল ইসলাম আমাকে কর্মকর্তার সাথে দেখা করতে দিচ্ছে না।

  • +880 9609 000 555 নম্বরে পেনশন এন্ড ফান্ড ম্যানেজমেন্ট এ অভিযোগ করুন। তাদের পরামর্শ নিন। জেলা একাউন্টস এন্ড ফিন্যান্স অফিসারের সাথে তো দেখা করতেই হবে। বিষয়টি তাকে অবহিত করতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *